পেঁয়াজ আমদানিতে কর-শুল্কে ছাড় দেয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার
- নিজস্ব প্রতিবেদক
- প্রকাশঃ ১২:৫৮ পিএম, ০৫ নভেম্বর ২০২৪
আমদানি বাড়ার পরও পেঁয়াজের দাম চড়ছে। তাই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকার শুল্ক-করে আরও ছাড় দেয়ার উদ্যোগ নিচ্ছে। আমদানিতে থাকা বিদ্যমান ৫ শতাংশ শুল্ক সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাহারের সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন।
৩১ অক্টোবর রাজস্ব বোর্ডে পাঠানো চিঠিতে এ সুপারিশ করা হয়েছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশি পেঁয়াজের মজুদ কমে আসছে। বন্যার কারণে আগাম জাতের মুড়িকাটা জাত আসতে সময় লাগবে। সে জন্য বাজার অনেকটা আমদানিনির্ভর।
এর আগে, গত ৫ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ আমদানিতে থাকা ৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক প্রত্যাহার করে এনবিআর, যা আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
এদিকে, দেশে প্রতিদিনই বিভিন্ন বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আসছে। এরপরও দাম কমেনি। এতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা। অন্যদিকে বিক্রেতারা বলছেন, বছরের এই সময়ে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকে, ফলে দাম বেড়ে যায়। সেজন্য আমদানি বাড়াতে হয়।
বর্তমানে প্রতি কেজি ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা দরে। ভারতীয় জাত বিক্রি হচ্ছে ১২৫ থেকে ১৩৫ টাকায়।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, দেশি পেঁয়াজের মজুদ কমে আসছে। বন্যার কারণে আগাম জাতের মুড়িকাটা জাত আসতে সময় লাগবে। সে জন্য বাজার অনেকটা আমদানিনির্ভর।
এর আগে, গত ৫ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ আমদানিতে থাকা ৫ শতাংশ নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক প্রত্যাহার করে এনবিআর, যা আগামী ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
এদিকে, দেশে প্রতিদিনই বিভিন্ন বন্দর দিয়ে পেঁয়াজ আসছে। এরপরও দাম কমেনি। এতে বিপাকে পড়েছেন সাধারণ ক্রেতারা। অন্যদিকে বিক্রেতারা বলছেন, বছরের এই সময়ে পেঁয়াজের সরবরাহ স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকে, ফলে দাম বেড়ে যায়। সেজন্য আমদানি বাড়াতে হয়।
বর্তমানে প্রতি কেজি ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা দরে। ভারতীয় জাত বিক্রি হচ্ছে ১২৫ থেকে ১৩৫ টাকায়।